ভিপিএন অথবা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক মূলত একটি গোপনীয়তা সংরক্ষণকারী প্রোটোকল, যা মোবাইল ডিভাইস এবং ইন্টারনেট সংযোগের মধ্যে গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা সরবরাহ করে। ভিপিএন ব্যবহার করলে আপনি আপনার ইন্টারনেট সংযোগকে একটি নিজস্ব টানেল দিয়ে সংযোগ করছেন এবং আপনার আসল আইপি ঠিকানা গোপন থাকে। এই প্রয়োজনীয় গোপনীয়তা সংরক্ষণ দ্বারা মোবাইল ডাটা পাঠানোর পরিমান কমাতে পারে এবং সময়ও সংযোগের দ্রুততা বাড়াতে পারে।
ভিপিএন ব্যবহার করা থেকে একটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায় যখন আপনি আপনার ফিজিক্যাল লোকেশনকে পরিবর্তন করছেন। যেমনঃ আপনি বাংলাদেশে থাকলেন, কিন্তু আপনি একটি ভিপিএন সার্ভার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের মতো মনে করতে পারেন। তারপরে আপনার ইন্টারনেট সংযোগ সার্ভারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মত মনে হবে। এটি আপনাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ভূমিকা অভিনয় করার সুবিধা দেয়, যেমন যখন কোনও সেবা দেশটি মোতাবেক অনুপলব্ধ হয়ে যায়।
তবে, একটি সুবিধা হলো ভিপিএন ব্যবহার করলে আপনি ইন্টারনেট সংযোগের কিছু দ্রুতি হেঁটে পেতে পারেন না। ভিপিএন সার্ভার মধ্যে আপনার ডেটা পাঠানোর কারণে কিছু সংযোগের দ্রুতি কম হতে পারে এবং কিছু মাঝখানের সার্ভারের মাধ্যমে সংযোগ গৃহীত হতে পারে, যার মাধ্যমে সংযোগের গতি হ্রাস হতে পারে। তবে, এই পার্থক্যটি ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা, ভিপিএন সার্ভারের অবস্থান এবং ইন্টারনেট সংযোগের গুণমানের উপর নির্ভর করে।
ভিপিএন ব্যবহার করা থেকে একটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায় যখন আপনি আপনার ফিজিক্যাল লোকেশনকে পরিবর্তন করছেন। যেমনঃ আপনি বাংলাদেশে থাকলেন, কিন্তু আপনি একটি ভিপিএন সার্ভার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের মতো মনে করতে পারেন। তারপরে আপনার ইন্টারনেট সংযোগ সার্ভারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মত মনে হবে। এটি আপনাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ভূমিকা অভিনয় করার সুবিধা দেয়, যেমন যখন কোনও সেবা দেশটি মোতাবেক অনুপলব্ধ হয়ে যায়।
তবে, একটি সুবিধা হলো ভিপিএন ব্যবহার করলে আপনি ইন্টারনেট সংযোগের কিছু দ্রুতি হেঁটে পেতে পারেন না। ভিপিএন সার্ভার মধ্যে আপনার ডেটা পাঠানোর কারণে কিছু সংযোগের দ্রুতি কম হতে পারে এবং কিছু মাঝখানের সার্ভারের মাধ্যমে সংযোগ গৃহীত হতে পারে, যার মাধ্যমে সংযোগের গতি হ্রাস হতে পারে। তবে, এই পার্থক্যটি ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা, ভিপিএন সার্ভারের অবস্থান এবং ইন্টারনেট সংযোগের গুণমানের উপর নির্ভর করে।