ইথিক্যাল হ্যাকিং কি ? কিভাবে ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখব ?
নৈতিক হ্যাকিং বা এথিক্যাল হ্যাকিং হলো ইনফরমেশন টেকনোলজির নিরাপত্তা বা নিরাপত্তা মানসম্পন্ন করতে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। এটি কোনো নেটওয়ার্ক, সিস্টেম, অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদির নিরাপত্তা পরীক্ষা করে ত্রুটিগুলি চিহ্নিত করে এবং তা সুধার করে এমন একটি পদ্ধতি। একজন নৈতিক হ্যাকার হলে আপনি সিস্টেমের নিরাপত্তা পরীক্ষা করার জন্য সাইবার অ্যাট্যাক অথবা হ্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করবেন, যা কেবলমাত্র সিস্টেমের সুরক্ষার ত্রুটিগুলি পরীক্ষা করবে এবং পরামর্শ দেবে তা ঠিক করার পরবর্তী পদক্ষেপগুলির উপর।
নৈতিক হ্যাকিং শিখতে আপনার নিচের উপায়গুলি বিবেচনা করতে পারে:
- উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানে অনুসরণ করুন: বিভিন্ন প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ পাওয়ার জন্য স্থানীয় উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানের নিকট নৈতিক হ্যাকিং বা সাইবার সিকিউরিটি প্রয়োগকারী কোর্সগুলি অনুসরণ করুন। এই কোর্সগুলি সাইবার নিরাপত্তার বিভিন্ন সামরিক এবং কারিগরি সমস্যার সমাধানে সহায়তা করবে।অনলাইন সম্প্রসারণ: অনলাইনে বিভিন্ন নৈতিক হ্যাকিং কোর্স এবং টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়, যা আপনাকে নৈতিক হ্যাকিং বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা দেবে। আপনি অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করতে পারেন, যেমনঃ Udemy, Coursera, edX ইত্যাদি।
- সাইবার নিরাপত্তা সাংস্কৃতিক সম্প্রসারণ: কমিউনিটি সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন সাইবার নিরাপত্তা সাংস্কৃতিক সম্প্রসারণ দলে যোগ দিন। অনলাইন ফোরাম, গ্রুপ, ব্লগ, এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি নৈতিক হ্যাকিং সম্পর্কে জ্ঞান এবং আপডেট অর্জন করতে পারেন।
- সন্তুষ্টিপূর্ণ প্রকল্পগুলি অনুসরণ করুন: নৈতিক হ্যাকিং বা সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে সন্তুষ্টিপূর্ণ প্রকল্পগুলির অনুসরণ করুন। এটি আপনাকে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করার অভিজ্ঞতা দিবে এবং নৈতিক হ্যাকিং কাজে প্রাক্টিক্যাল জ্ঞান প্রদান করবে।
- স্থানীয় নেটওয়ার্ক এবং সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কিত কর্মসূচি: আপনি যদি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি অনুসন্ধান করছেন, তাহলে স্থানীয় নেটওয়ার্ক এবং সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কিত পদসমূহ দেখুন। এসব পদগুলির জন্য যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হতে পারে।